1. mumin.2780@gmail.com : admin : Muminul Islam
  2. Amenulislam41@gmail.com : Amenul :
  3. smking63568@gmail.com : S.M Alamgir Hossain : S.M Alamgir Hossain
গোলাপগঞ্জে সুরমা নদীর পাড়ে নৌকা ভিড়েনা - আলোরদেশ২৪
সংবাদ শিরোনাম :
দোয়ারাবাজারে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে জাপা প্রার্থী নাজমুল হুদার মতবিনিময় সহস্র নেতাকর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন উপাধ্যক্ষ ড. মোঃ আব্দুস শহীদ মৌলভীবাজারে ৪টি সংসদীয় আসনে ৩২ জনে মনোনয়নপত্র দাখিল সুনামগঞ্জে ৫টি সংসদীয় আসনে ২১ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল করলেন কমলগঞ্জে মাকে ডাঃ দেখিয়ে বাড়ি ফেরা হলো না পাকিস্তানে নাচের ভিডিও ভাইরাল হওয়াতে মেয়েকে হত্যা করল মৌলভীবাজার-৪ নৌকার মাঝি উপাধ্যক্ষ ড. মোঃ আব্দুস শহিদ কে বরণ করল নেতাকর্মীরা রাখাল নৃত্যের মধ্য দিয়ে কমলগঞ্জে ১৮১তম মহারাস উৎসব শুরু ৭ম বারের মতো নৌকার মাঝি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব উপাধ্যক্ষ ড. মোঃ আব্দুস শহিদ সিলেট বিভাগে আওয়ামী লীগের প্রার্থী চূড়ান্ত

গোলাপগঞ্জে সুরমা নদীর পাড়ে নৌকা ভিড়েনা

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৩ মার্চ, ২০২১
  • ৭০৩ বার দেখা হয়েছে

রাসেল আহমদ (গোলাপগঞ্জ সিলেট) প্রতিনিধি।।
আজ তার যৌবন হারিয়ে অনেকটা মরা নদীতে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে নদীর তল দেশে পলি জমে ভরাট হয়ে যাওয়ায় শুষ্ক মৌসুমে পানির স্তর এমন নিচে নেমে যায় যেখানে এপার থেকে ওপার যেতে নৌকার প্রয়োজন হয় না। কোথাও আবার পানি শূন্যতার কারণে উপরিভাগে জমিতে সেচ কার্যক্রমে বিঘ্নতা সৃষ্টি হচ্ছে।

সুরমা নদীর এমন অবস্থায় নদীপারের মানুষের মধ্যে শোনা যাচ্ছে নানা কথা। অনেকের বক্তব্য প্রতি বছরই পলিতে নদী ভরে যাচ্ছে। এভাবে পলি জমে নদী ভরাট হতে থাকলে দেশের অতিগুরুত্বপূর্ণ এ নদীটি তার অবস্থান হারিয়ে ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সুরমা নদী ভারত থেকে নেমে সিলেটের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মেঘনা নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। এক সময়ে সুরমা নদীকে কেন্দ্র করে নদী পাড়ের বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠেছে হাট বাজার ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান।

সিলেট নগরী, গোলাপগঞ্জসহ অনেক বাণিজ্যকেন্দ্রই সুরমা নদীর তীর ঘেষে গড়ে উঠেছে। সুরমা বর্তমানে অনেকটা মরা নদীতে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে জকিগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, কানাইঘাট ও গোলাপগঞ্জ অংশে এ নদীর অবস্থা খুবই করুণ। শুষ্ক মৌসুমে ওইসব উপজেলার বিভিন্ন স্থানে পানির স্তর এতই নিচে নেমে যায় যে, এখানে নৌকা চলাচল করতে পারে না। গোলাপগঞ্জ উপজেলার অন্যতম খেয়াঘাট হচ্ছে ফুলবাড়ী বৈটিকর-দক্ষিণবাঘা খেয়াঘাট। প্রতিদিন এই ঘাট দিয়ে হাজারও মানুষ নদী পাড়ি দিয়ে থাকেন।

বিগত কয়েক বছর ধরে শুষ্ক মৌসুমে এ ঘাট দিয়ে পারাপারে নৌকার প্রয়োজন হয় না। পলি আর বালু জমে নদীর নিম্নভাগ ভরে যাওয়ায় নৌকা চলাচল করতে পারছে না। ফলে মাটি দিয়ে বাঁধ তৈরি করে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়েছে চলাচলের জন্য। নদীর মধ্যেভাগে জমে আছে পলির আস্তরণ, এখানে গজিয়ে উঠছে বিভিন্ন ধরনের ঘাস ও শীতকালিন উদ্ভিদ। নদীর এমন অবস্থায় হতাশা দেখা দিয়েছে নদী পাড়ের মানুষের মধ্যে।

এদিকে গোলাপগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জালাল আহমদ প্রতিবেদককে জানান তাদের এলাকার পাশে সুরমা নদীর পানি একেবারে নিচে নেমে যাওয়ায় সেচ সুবিধায় মারাত্মক বিঘœ সৃষ্টি হয়েছে। ফলে পাম্প দ্বারা পানি উঠানো যাচ্ছে না। নদীর স্বাভাবিক গতি ফিরিয়ে আনতে নদী পারের লোকজন সহ সর্বস্তরের মানুষ সরকারের প্রতি জোরালো দাবি জানিয়েছেন।

শেয়ার..

আরো সংবাদ পড়ুন...
© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | আলোর দেশ ২৪ | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Developed By Radwan Ahmed